প্রজাতন্ত্র দিবসের কিছু কথা কিছু অঙ্গীকার
শ্রেয়াসী কুণ্ডু
“ভারত আমার ভারতবর্ষ/ স্বদেশ আমার স্বপ্ন গো/ তোমাতে আমরা লভিয়া জনম/ ধন্য হয়েছি ধন্য গো”। আমাদের দেশমাতৃকা, ভারতবর্ষ। যার “শুভ নামে জাগে” আমাদের মন, প্রাণ, অন্তরাত্মা! আমাদের প্রতিটা শিরা ধমণীতে যার মাটির গন্ধে মাতাল হয় বহমান প্রতিটা রক্তবিন্দু। প্রতিটা হৃদস্পন্দন হে দেশমাতৃকা “গাহে তব গয়গাথা”। “পাঞ্জাব সিন্ধু গুজরাত মারাঠা দ্রাবিড় উৎকল বঙ্গ” পেরিয়ে ব্রিহত্তর বিশ্বে আজ আমাদের ভারতবর্ষের জয়গান অনুরনিত হয়। ভারতীয় সংবিধান হল ভারতে প্রণীত বৃহত্তর আইন প্রনয়ন সমষ্ঠি। ১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর গণপরিষদে গৃহীত হওয়ার পর ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি থেকে এই সংবিধান কার্যকরী হয়। উল্লেখ্য, ১৯৩০ সালের ২৬ জানুয়ারি জাতীয় কংগ্রেসের ঐতিহাসিক স্বাধীনতা ঘোষণার স্মৃতিতে ২৬ জানুয়ারি তারিখটি সংবিধান প্রবর্তনের জন্য গৃহীত হয়েছিল। সংবিধানে ভারতীয় রাজ্যসংঘকে একটি সার্বভৌম,সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র রূপে ঘোষণা করা হয়েছে; এই দেশের নাগরিকবৃন্দের জন্য ন্যায়বিচার, সাম্য ও স্বাধীনতা সুনিশ্চিত করা হয়েছে এবং জাতীয় সংহতি রক্ষার জন্য নাগরিকদের পরস্পরের মধ্যে ভ্রাতৃভাব জাগরিত করে তোলার জন্য অনুপ্রাণিত করা হয়েছে। "সমাজতান্ত্রিক", "ধর্মনিরপেক্ষ" ও "সংহতি" এবং সকল নাগরিকের মধ্যে "ভ্রাতৃভাব" – এই শব্দগুলি ১৯৭৬ সালে একটি সংবিধান সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের সঙ্গে যুক্ত করা হয়।সংবিধান প্রবর্তনের স্মৃতিতে ভারতীয়রা প্রতি বছর ২৬ জানুয়ারি তারিখটি প্রজাতন্ত্র দিবস হিসেবে উদযাপন করেন। ভারতের সংবিধান বিশ্বের সার্বভৌম রাষ্ট্রগুলির মধ্যে বৃহত্তম লিখিত সংবিধান। এই সংবিধানে মোট ২৪টি অংশে ৪৪৮টি ধারা, ১২টি তফসিল এবং ১১৩টি সংশোধনী বিদ্যমান। যার মুখবন্ধ হল, “WE, THE PEOPLE OF INDIA, having solemnly resolved to constitute India into a SOVEREIGN SOCIALIST SECULAR DEMOCRATIC REPUBLIC and to secure to all its citizens: JUSTICE, social, economic and political; LIBERTY, of thought, expression, belief, faith and worship; EQUALITY of status and of opportunity; and to promote among them all FRATERNITY assuring the dignity of the individual and the unity and integrity of the Nation; IN OUR CONSTITUENT ASSEMBLY this twenty-sixth day of November, 1949,DO HEREBY ADOPT, ENACT AND GIVE TO OURSELVES THIS CONSTITUTION.” সর্বতভাবে নিজেকে দেশের হিতার্থে সমর্পণ করাই একজন দায়ীত্ববাণ নাগরিকের প্রধান নৈতিক ও সামাজিক কর্তব্য। সকল স্বাধীনতা সংগ্রামী যাঁদের, বিন্দু বিন্দু রক্ত, ঘাম, সময়ের বলিদানে আজ এই সময়ের ভারতকে আমরা চাক্ষুষ করতে পারছি তাঁদের আত্মবলিদানকে স্মরণে রেখে দেশের স্বার্থে, আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের কাছে এক সুশ্তহ স্বাভাবিক ভবিসগয়ত উপহার দেওয়ার স্বার্থে সমস্থ সাংবিধানিক, নৈতিক, সামাজিক কর্তব্য পালন করব এমনটাই স্বাপাথ গ্রহণ করতে আআজ এক আগুনে হাত রাখব আমরা! জয় হিন্দ!
“ভারত আমার ভারতবর্ষ/ স্বদেশ আমার স্বপ্ন গো/ তোমাতে আমরা লভিয়া জনম/ ধন্য হয়েছি ধন্য গো”। আমাদের দেশমাতৃকা, ভারতবর্ষ। যার “শুভ নামে জাগে” আমাদের মন, প্রাণ, অন্তরাত্মা! আমাদের প্রতিটা শিরা ধমণীতে যার মাটির গন্ধে মাতাল হয় বহমান প্রতিটা রক্তবিন্দু। প্রতিটা হৃদস্পন্দন হে দেশমাতৃকা “গাহে তব গয়গাথা”। “পাঞ্জাব সিন্ধু গুজরাত মারাঠা দ্রাবিড় উৎকল বঙ্গ” পেরিয়ে ব্রিহত্তর বিশ্বে আজ আমাদের ভারতবর্ষের জয়গান অনুরনিত হয়। ভারতীয় সংবিধান হল ভারতে প্রণীত বৃহত্তর আইন প্রনয়ন সমষ্ঠি। ১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর গণপরিষদে গৃহীত হওয়ার পর ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি থেকে এই সংবিধান কার্যকরী হয়। উল্লেখ্য, ১৯৩০ সালের ২৬ জানুয়ারি জাতীয় কংগ্রেসের ঐতিহাসিক স্বাধীনতা ঘোষণার স্মৃতিতে ২৬ জানুয়ারি তারিখটি সংবিধান প্রবর্তনের জন্য গৃহীত হয়েছিল। সংবিধানে ভারতীয় রাজ্যসংঘকে একটি সার্বভৌম,সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র রূপে ঘোষণা করা হয়েছে; এই দেশের নাগরিকবৃন্দের জন্য ন্যায়বিচার, সাম্য ও স্বাধীনতা সুনিশ্চিত করা হয়েছে এবং জাতীয় সংহতি রক্ষার জন্য নাগরিকদের পরস্পরের মধ্যে ভ্রাতৃভাব জাগরিত করে তোলার জন্য অনুপ্রাণিত করা হয়েছে। "সমাজতান্ত্রিক", "ধর্মনিরপেক্ষ" ও "সংহতি" এবং সকল নাগরিকের মধ্যে "ভ্রাতৃভাব" – এই শব্দগুলি ১৯৭৬ সালে একটি সংবিধান সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের সঙ্গে যুক্ত করা হয়।সংবিধান প্রবর্তনের স্মৃতিতে ভারতীয়রা প্রতি বছর ২৬ জানুয়ারি তারিখটি প্রজাতন্ত্র দিবস হিসেবে উদযাপন করেন। ভারতের সংবিধান বিশ্বের সার্বভৌম রাষ্ট্রগুলির মধ্যে বৃহত্তম লিখিত সংবিধান। এই সংবিধানে মোট ২৪টি অংশে ৪৪৮টি ধারা, ১২টি তফসিল এবং ১১৩টি সংশোধনী বিদ্যমান। যার মুখবন্ধ হল, “WE, THE PEOPLE OF INDIA, having solemnly resolved to constitute India into a SOVEREIGN SOCIALIST SECULAR DEMOCRATIC REPUBLIC and to secure to all its citizens: JUSTICE, social, economic and political; LIBERTY, of thought, expression, belief, faith and worship; EQUALITY of status and of opportunity; and to promote among them all FRATERNITY assuring the dignity of the individual and the unity and integrity of the Nation; IN OUR CONSTITUENT ASSEMBLY this twenty-sixth day of November, 1949,DO HEREBY ADOPT, ENACT AND GIVE TO OURSELVES THIS CONSTITUTION.” সর্বতভাবে নিজেকে দেশের হিতার্থে সমর্পণ করাই একজন দায়ীত্ববাণ নাগরিকের প্রধান নৈতিক ও সামাজিক কর্তব্য। সকল স্বাধীনতা সংগ্রামী যাঁদের, বিন্দু বিন্দু রক্ত, ঘাম, সময়ের বলিদানে আজ এই সময়ের ভারতকে আমরা চাক্ষুষ করতে পারছি তাঁদের আত্মবলিদানকে স্মরণে রেখে দেশের স্বার্থে, আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের কাছে এক সুশ্তহ স্বাভাবিক ভবিসগয়ত উপহার দেওয়ার স্বার্থে সমস্থ সাংবিধানিক, নৈতিক, সামাজিক কর্তব্য পালন করব এমনটাই স্বাপাথ গ্রহণ করতে আআজ এক আগুনে হাত রাখব আমরা! জয় হিন্দ!
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন