শিউলি ঝরার দিন
আলী রেজা
গলির মানুষ, কারা যেন আহ্লাদ করে বলে নাগরিক মানুষ,
কখনো বুঝতে পারেনা ঋতুগুলি কখন আসে যায়।
শিউলি ফুলের বোঁটাগুলি আকাশমুখি হয়ে ঝরে পড়লে
ঘাসের বিছানা শাঁখা ও সিঁদুরের রঙে; শরৎ ঢেকে দিয়ে যায়।
গরম পানির গলির শেষ মাথায় একটা শিউলি গাছ ছিল
শিউলি ঝরার সাথে সাথে কারা যেন নিয়ে যেত,
আমিও করতলে কটা নিযেছিলাম ঠিক যেন
সুভাষের মায়ের শাঁখা ও সিঁদুরের রঙ,
মুঠো ভরে ঘ্রাণ নিতে নিতে একদিন
চিকন গোঁফের খোঁচায় রাধাকে চুমু খেয়েছিলাম,
মেয়েটির ঈষৎ নোয়ানো ঠোঁটে বাসি তরকারির
রহস্যঘেরা সোমত্ত বিস্ময় ছিল, তারপর অনেক দিন বসে ছিলাম,
তাকে চুম্বন করব বলে, ধুতুরার বিষের পেয়ালা ফেলে দিয়ে
কাশফুলের শুভ্রতা খুলে দেখি পৃথিবীর ছায়ার নিচে
শীতল সমুদ্রতটে দুজন নারী, দুজনেরই পীত রঙ তনু,
ইশারার ঝলকে চোখের তির্যক রেখা স্বপ্ন ভেঙ্গে দেখে
নারীর নাভিকুন্ডে পড়ে আছে চূর্ণবিচূর্ণ শরতের মেঘ।
শিউলি ফোটার দিনে গলির বাঁকে বাঁকে রহস্য নামে।
গলির মানুষ, কারা যেন আহ্লাদ করে বলে নাগরিক মানুষ,
কখনো বুঝতে পারেনা ঋতুগুলি কখন আসে যায়।
শিউলি ফুলের বোঁটাগুলি আকাশমুখি হয়ে ঝরে পড়লে
ঘাসের বিছানা শাঁখা ও সিঁদুরের রঙে; শরৎ ঢেকে দিয়ে যায়।
গরম পানির গলির শেষ মাথায় একটা শিউলি গাছ ছিল
শিউলি ঝরার সাথে সাথে কারা যেন নিয়ে যেত,
আমিও করতলে কটা নিযেছিলাম ঠিক যেন
সুভাষের মায়ের শাঁখা ও সিঁদুরের রঙ,
মুঠো ভরে ঘ্রাণ নিতে নিতে একদিন
চিকন গোঁফের খোঁচায় রাধাকে চুমু খেয়েছিলাম,
মেয়েটির ঈষৎ নোয়ানো ঠোঁটে বাসি তরকারির
রহস্যঘেরা সোমত্ত বিস্ময় ছিল, তারপর অনেক দিন বসে ছিলাম,
তাকে চুম্বন করব বলে, ধুতুরার বিষের পেয়ালা ফেলে দিয়ে
কাশফুলের শুভ্রতা খুলে দেখি পৃথিবীর ছায়ার নিচে
শীতল সমুদ্রতটে দুজন নারী, দুজনেরই পীত রঙ তনু,
ইশারার ঝলকে চোখের তির্যক রেখা স্বপ্ন ভেঙ্গে দেখে
নারীর নাভিকুন্ডে পড়ে আছে চূর্ণবিচূর্ণ শরতের মেঘ।
শিউলি ফোটার দিনে গলির বাঁকে বাঁকে রহস্য নামে।
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন