প্রেম প্রীতি পরকিয়া
শ্রীশুভ্র
- শেষ পর্ব -
মনস্তত্ব অনুসারে মনোবিদরা পরকীয়া নিয়ে অনেক বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দিতে পারেন! সাহিত্যিক সৃষ্টি করতে পারেন কালজয়ী সাহিত্য! সমাজতত্ববিদ সমাজ সংসারের বাস্তবতায় যুগ লক্ষ্মণের সাথে মিলিয়ে গবেষণা করে জানাতে পারেন তাঁর অভিমত! কিন্তু ভাঙ্গা দাম্পত্য জোড়া দিতে দিতে ক্লান্ত নর নারীই শুধু অনুভব করতে পারে শরীর মনের গভীরে পরকীয়ার নন্দনতত্ব! আনন্দের সংঘটন! বেঁচে থাকার নব উদ্দীপনা!প্রচলিত পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় আবহমান মানব সভ্যতা যদিও পরকীয়াকে কোনো ভাবেই আইনত স্বীকৃতি দেয়নি, দেয়নি সামাজিক মর্য্যাদা, তবুও সকল দেশে সকল সমাজেই পর্দার আড়ালেই হোক কিংবা বাইরে, পরকীয়া প্রেম প্রীতির অন্যতম অমলিন নিদর্শন! বৈবাহিক দাম্পত্যে নর নারীর মিলনের পেছনে, শুধুই ভালোবাসার অনুঘটন থাকে না!
স্বামী স্ত্রীর পরস্পরের কাছে পরস্পর স্বার্থ সিদ্ধির অনেকগুলি শর্তই উদ্দীষ্ট থাকে! বিশেষ করে অনুন্নত অর্থনৈতিক সমাজে স্ত্রী রূপে নারীর ভরণ পোষণ এবং স্বামী রূপে পুরুষের সন্তান ধারণ এবং পালন ইত্যাদি! অপর পক্ষে পরকীয়ায়, অভ্যস্ত দাম্পত্যের দায়িত্ব কর্ত্তব্য পালনের একঘেয়েমি থেকে মুক্তির রূপরেখায় অমলিন প্রেম প্রীতির সোহাগ ও আদরের অনন্ত পরিসর থাকে!
কোনো দায়িত্ব কর্ত্তব্যের শৃঙ্খল সেই প্রীতির পরিসরে শরীর মনের ঐকান্তিক প্রেমকে ধর্ষণ করতে পারে না! পারে না বলেই মানুষের শিল্প সাহিত্যে পরকীয়ার মোহনবাঁশি মানুষকে এতটাই উদ্বেলিত করে তোলে!
(সমাপ্ত)
- শেষ পর্ব -
মনস্তত্ব অনুসারে মনোবিদরা পরকীয়া নিয়ে অনেক বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দিতে পারেন! সাহিত্যিক সৃষ্টি করতে পারেন কালজয়ী সাহিত্য! সমাজতত্ববিদ সমাজ সংসারের বাস্তবতায় যুগ লক্ষ্মণের সাথে মিলিয়ে গবেষণা করে জানাতে পারেন তাঁর অভিমত! কিন্তু ভাঙ্গা দাম্পত্য জোড়া দিতে দিতে ক্লান্ত নর নারীই শুধু অনুভব করতে পারে শরীর মনের গভীরে পরকীয়ার নন্দনতত্ব! আনন্দের সংঘটন! বেঁচে থাকার নব উদ্দীপনা!প্রচলিত পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় আবহমান মানব সভ্যতা যদিও পরকীয়াকে কোনো ভাবেই আইনত স্বীকৃতি দেয়নি, দেয়নি সামাজিক মর্য্যাদা, তবুও সকল দেশে সকল সমাজেই পর্দার আড়ালেই হোক কিংবা বাইরে, পরকীয়া প্রেম প্রীতির অন্যতম অমলিন নিদর্শন! বৈবাহিক দাম্পত্যে নর নারীর মিলনের পেছনে, শুধুই ভালোবাসার অনুঘটন থাকে না!
স্বামী স্ত্রীর পরস্পরের কাছে পরস্পর স্বার্থ সিদ্ধির অনেকগুলি শর্তই উদ্দীষ্ট থাকে! বিশেষ করে অনুন্নত অর্থনৈতিক সমাজে স্ত্রী রূপে নারীর ভরণ পোষণ এবং স্বামী রূপে পুরুষের সন্তান ধারণ এবং পালন ইত্যাদি! অপর পক্ষে পরকীয়ায়, অভ্যস্ত দাম্পত্যের দায়িত্ব কর্ত্তব্য পালনের একঘেয়েমি থেকে মুক্তির রূপরেখায় অমলিন প্রেম প্রীতির সোহাগ ও আদরের অনন্ত পরিসর থাকে!
কোনো দায়িত্ব কর্ত্তব্যের শৃঙ্খল সেই প্রীতির পরিসরে শরীর মনের ঐকান্তিক প্রেমকে ধর্ষণ করতে পারে না! পারে না বলেই মানুষের শিল্প সাহিত্যে পরকীয়ার মোহনবাঁশি মানুষকে এতটাই উদ্বেলিত করে তোলে!
(সমাপ্ত)
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন