সম্পাদকীয়
কাকভোরে উঠেই বেতার,দূরদর্শনের সাথে পাল্লা দিয়ে লাউডস্পীকারে দেবীপক্ষের আগমন ঘোষিত হয়েছিল সাথে প্রতীক্ষা দেবীর আগমনের।সামাজিক,রাজনৈতিক, প্রাকৃতিক সব যাতনাকে আর বাড়ীর ভিতর বাইরের সব জঞ্জালকে হয় তাড়িয়ে নয়ত ঢেকে নিয়েও এই কটা দিনে বাঙালী মাতবেই মাতৃ-আরাধনায়। সাধ্যকে ছাপিয়ে যাবে সাধের আকাশ-সারা বছরেরে সব দৈন্যকে মায়ের চোখের আড়ালে রাখতেই যে যতটা পারবে নতুন করে সাজাবে বাসস্থান থেকে পরিবার আর পারলে আত্মীয় পরিজনদেরও। এবারেও তাই হয়েছিল ।
চতুর্থী থেকেই শুরু হয়েছিল দিনগোনা - সাজ সাজ রবে শহরের নামীদামী সব মণ্ডপে ফিতে কেটে কোটী-বাজেটের পূজা উদ্বোধনের সাথে প্রচারিত হতে শুরু করল কলা ও কৃষ্টির নামে বেহিসাবী অপচয়ের সপক্ষে গালভরা মিথ্যের বুনিয়াদ।গত বছরে এই উৎসবে ঝরতি-পড়তি বাদ দিয়েও খরচ ছিল প্রায় ২৫ হাজার কোটির মত।পূজাকে আন্তরিকতায় ভরিয়ে-আতিশয্যের আর অকারণ দেখনদারীর প্রতিযোগীতামুক্ত করলে বিশাল অঙ্কের অর্থ বাঁচানো যায়। তাতে প্রতি বছর বেশ কিছু নিরন্ন মানুষের রোজগারের স্থায়ী ব্যবস্থা ও অন্ন সংস্থান হতেই পারে। তাতে এই পূজা হবে আরও অনেক বেশী আনন্দমুখর। যাক সেকথা।
বেশ মানুষের ঢল নেমেছিল পূজার শুরুতে। পূর্বাভাস ছিলই-তা সত্যি করেই অষ্টমীর সকালে অন্ধ্র-উড়িষ্যার সীমা পেরিয়ে সামুদ্রিক ঝড়দানব 'পিলিন' হানা দিয়েছে এ বঙ্গেও। এভাবেই শেষ হবে হাজার কোটির তামাশা। নদী পুকুর মাটিতে মিশে যাবে কদিনের মোহ। তারপর আবার সেই নেই-রাজ্যির বারমাস্যা।আমরাও বারোমাসের মত কলম হাতে সাজিয়েছি 'প্রেরণা'র ডালিকে- মরশুমী শিউলী আর পদ্ম দিয়ে। সাথে নাম না জানা আরও অনেক ফুল এসেছে এই অনলাইন পত্রিকায় তোমা-সবাকার হৃদয়ে একটু জায়গা ক'রে নিতে। এই পরিবারে তোমাদের লেখা পেয়ে যেমন খুশী আমরা তেমনি আনন্দ পাবো এখানে পাঠের আনন্দের প্রতিফলন দেখতে পেলে।আনন্দের আতিশয্যের বদলে আন্তরিকতার বিশ্বাস নিয়ে আবার সবাই আরেক উৎসবের প্রতিক্ষায় থাকলাম।
সম্পাদক মণ্ডলীর পক্ষে -
পরিচালন মণ্ডলীর পক্ষে -
উৎসব
কাকভোরে উঠেই বেতার,দূরদর্শনের সাথে পাল্লা দিয়ে লাউডস্পীকারে দেবীপক্ষের আগমন ঘোষিত হয়েছিল সাথে প্রতীক্ষা দেবীর আগমনের।সামাজিক,রাজনৈতিক, প্রাকৃতিক সব যাতনাকে আর বাড়ীর ভিতর বাইরের সব জঞ্জালকে হয় তাড়িয়ে নয়ত ঢেকে নিয়েও এই কটা দিনে বাঙালী মাতবেই মাতৃ-আরাধনায়। সাধ্যকে ছাপিয়ে যাবে সাধের আকাশ-সারা বছরেরে সব দৈন্যকে মায়ের চোখের আড়ালে রাখতেই যে যতটা পারবে নতুন করে সাজাবে বাসস্থান থেকে পরিবার আর পারলে আত্মীয় পরিজনদেরও। এবারেও তাই হয়েছিল ।
চতুর্থী থেকেই শুরু হয়েছিল দিনগোনা - সাজ সাজ রবে শহরের নামীদামী সব মণ্ডপে ফিতে কেটে কোটী-বাজেটের পূজা উদ্বোধনের সাথে প্রচারিত হতে শুরু করল কলা ও কৃষ্টির নামে বেহিসাবী অপচয়ের সপক্ষে গালভরা মিথ্যের বুনিয়াদ।গত বছরে এই উৎসবে ঝরতি-পড়তি বাদ দিয়েও খরচ ছিল প্রায় ২৫ হাজার কোটির মত।পূজাকে আন্তরিকতায় ভরিয়ে-আতিশয্যের আর অকারণ দেখনদারীর প্রতিযোগীতামুক্ত করলে বিশাল অঙ্কের অর্থ বাঁচানো যায়। তাতে প্রতি বছর বেশ কিছু নিরন্ন মানুষের রোজগারের স্থায়ী ব্যবস্থা ও অন্ন সংস্থান হতেই পারে। তাতে এই পূজা হবে আরও অনেক বেশী আনন্দমুখর। যাক সেকথা।
বেশ মানুষের ঢল নেমেছিল পূজার শুরুতে। পূর্বাভাস ছিলই-তা সত্যি করেই অষ্টমীর সকালে অন্ধ্র-উড়িষ্যার সীমা পেরিয়ে সামুদ্রিক ঝড়দানব 'পিলিন' হানা দিয়েছে এ বঙ্গেও। এভাবেই শেষ হবে হাজার কোটির তামাশা। নদী পুকুর মাটিতে মিশে যাবে কদিনের মোহ। তারপর আবার সেই নেই-রাজ্যির বারমাস্যা।আমরাও বারোমাসের মত কলম হাতে সাজিয়েছি 'প্রেরণা'র ডালিকে- মরশুমী শিউলী আর পদ্ম দিয়ে। সাথে নাম না জানা আরও অনেক ফুল এসেছে এই অনলাইন পত্রিকায় তোমা-সবাকার হৃদয়ে একটু জায়গা ক'রে নিতে। এই পরিবারে তোমাদের লেখা পেয়ে যেমন খুশী আমরা তেমনি আনন্দ পাবো এখানে পাঠের আনন্দের প্রতিফলন দেখতে পেলে।আনন্দের আতিশয্যের বদলে আন্তরিকতার বিশ্বাস নিয়ে আবার সবাই আরেক উৎসবের প্রতিক্ষায় থাকলাম।
সম্পাদক মণ্ডলীর পক্ষে -
কাশীনাথ গুঁই।
মৌ দাশগুপ্তা।
সুমিতরঞ্জন দাস।
পরিচালন মণ্ডলীর পক্ষে -
মিতা অজানা
ইমেল নাঈম
সায়ন দে
দেবী রায়-মুখার্জী
সুদীপ্তা চ্যাটার্জ্জী
ঋতুপর্ণা বিশ্বাস সরকার
জয় সেনগুপ্ত এবং
কাশীনাথ গুঁই।
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন