শরতের দুপুর এবং নারী ও প্রকৃতি
রাফসান জানী
এখন শরতের দুপুর, সূর্য লুকানো দুপুর ।
আমার বাড়ির সামনে নদী
বয়ে চলে উপছানো জলধারা ।
আমি দেখি হাওয়ায় দোল খাওয়া কাঁশবন ।
দু একটা নৌকা পাল তুলে চলে হেঁলেদুলে ।
দেখি শরতের সাজ প্রকৃতি ঠিক তোমার মত,
করে আমায় উদাস, আত্নহারা ।
এপার হতে দেখি ওপারে মিশেছে আকাশের রং ।
শিল্পীর নীপুণ হাতে আঁকা জীবন্ত ক্যানভাস,
এ যেন এক জীবন্ত প্রদর্শনী ।
মুগ্ধ হয়ে হেটে যাই নদীর বাঁকে ।
শরত্ এলেই নদীর ধারে আসি,
তোমায় মনে পরে বলে ।
মনে পরে শরতের এক দুপুরে
হেঁটেছিলাম আমরা নদীর কুলে কাঁশবনে ।
নিঃশব্দ চারপাশে শুধু কাশবনে
আছড়ে পরা শনশন শব্দ কানে আসে ।
এখনো নৌকা ভাসে আমার বালুচরে ,
তাতে তুমি নাই বসে । কাছে থেকেও হারিয়েছ তুমি ।
তোমার পায়ের আওয়াজ পাব
তাই আসি বারবার ফিরে,
এই চিরপরিচিত কাশবনে শরতের দুপুরে ।
খুঁজবো তোমার পায়ের ছাপ ।
আসব বারবার একা তোমায় ছড়া ।
এখন শরতের দুপুর, সূর্য লুকানো দুপুর ।
আমার বাড়ির সামনে নদী
বয়ে চলে উপছানো জলধারা ।
রাফসান জানী
এখন শরতের দুপুর, সূর্য লুকানো দুপুর ।
আমার বাড়ির সামনে নদী
বয়ে চলে উপছানো জলধারা ।
আমি দেখি হাওয়ায় দোল খাওয়া কাঁশবন ।
দু একটা নৌকা পাল তুলে চলে হেঁলেদুলে ।
দেখি শরতের সাজ প্রকৃতি ঠিক তোমার মত,
করে আমায় উদাস, আত্নহারা ।
এপার হতে দেখি ওপারে মিশেছে আকাশের রং ।
শিল্পীর নীপুণ হাতে আঁকা জীবন্ত ক্যানভাস,
এ যেন এক জীবন্ত প্রদর্শনী ।
মুগ্ধ হয়ে হেটে যাই নদীর বাঁকে ।
শরত্ এলেই নদীর ধারে আসি,
তোমায় মনে পরে বলে ।
মনে পরে শরতের এক দুপুরে
হেঁটেছিলাম আমরা নদীর কুলে কাঁশবনে ।
নিঃশব্দ চারপাশে শুধু কাশবনে
আছড়ে পরা শনশন শব্দ কানে আসে ।
এখনো নৌকা ভাসে আমার বালুচরে ,
তাতে তুমি নাই বসে । কাছে থেকেও হারিয়েছ তুমি ।
তোমার পায়ের আওয়াজ পাব
তাই আসি বারবার ফিরে,
এই চিরপরিচিত কাশবনে শরতের দুপুরে ।
খুঁজবো তোমার পায়ের ছাপ ।
আসব বারবার একা তোমায় ছড়া ।
এখন শরতের দুপুর, সূর্য লুকানো দুপুর ।
আমার বাড়ির সামনে নদী
বয়ে চলে উপছানো জলধারা ।
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন