আমার কথা শোনো
বিক্রম সাহা
যে কথাগুলো এতদিন ধরে লিখে এসেছি
মনে হয় সেগুলো সব অসাড়,
জটিলতার দন্দ্বের জট খুলেছে একসময়,
খুলেছে বহুদিনের পর মগজদ্বার।
বিলিতি নেশার গন্ধ পেয়েছে এ রাজপথ- ধুলিকা ধূসর।
তবু দিন ঢলে, রাত নামে।
আমার চোখ দুটো সেই অন্ধকার
দেওয়ালের ফাটল ভরা চুনখসা কান্না-
শুনতে পাই আমি প্রতি রাতে।
হারিয়ে গেছে সেই আঁকার খাতাও।
কিম্বা নীল আকাশে পাড়ি দেওয়া সে নীল ঘুড়ি।
দু-আঙুলের ফাঁকে আজকাল অবিরাম নিকোটিন।
তবুও আরও একবার ছুঁতে চাই ফেলে আসা ছেলেবেলা।
নিজেকে নিঙরে শুরু করি প্রতি'টা দিন।
দৈনন্দিন ডাল-রুটির কবিতা।
ক্লোরোফিলও ক্লান্তির নিশ্বাস ফেলে এক সময়।
শিশিরের জলে ব্যাপিত হয় এক ফোঁটা রক্ত।
আর আমি, রাতের শেষ
ট্রেনের ফাঁকা কম্পারমেন্টের এক ঘুমন্ত লাশ।
তারারা আজকাল বিলাসী কবিতাতেই থাকে।
নিয়নের আলোতেই উজ্জ্বল হয় শহর।
রাতের ঘুম কেড়ে নেওয়া
সুদূরচারিনী'ও দিন বদলের রোজনামচা।
জানি, এসব কথা শুনবেনা কেউ আর,
তবু বাচালের মত বলে চলেছি-
কথারা বড় বেমানান হয়ত।
বিক্রম সাহা
যে কথাগুলো এতদিন ধরে লিখে এসেছি
মনে হয় সেগুলো সব অসাড়,
জটিলতার দন্দ্বের জট খুলেছে একসময়,
খুলেছে বহুদিনের পর মগজদ্বার।
বিলিতি নেশার গন্ধ পেয়েছে এ রাজপথ- ধুলিকা ধূসর।
তবু দিন ঢলে, রাত নামে।
আমার চোখ দুটো সেই অন্ধকার
দেওয়ালের ফাটল ভরা চুনখসা কান্না-
শুনতে পাই আমি প্রতি রাতে।
হারিয়ে গেছে সেই আঁকার খাতাও।
কিম্বা নীল আকাশে পাড়ি দেওয়া সে নীল ঘুড়ি।
দু-আঙুলের ফাঁকে আজকাল অবিরাম নিকোটিন।
তবুও আরও একবার ছুঁতে চাই ফেলে আসা ছেলেবেলা।
নিজেকে নিঙরে শুরু করি প্রতি'টা দিন।
দৈনন্দিন ডাল-রুটির কবিতা।
ক্লোরোফিলও ক্লান্তির নিশ্বাস ফেলে এক সময়।
শিশিরের জলে ব্যাপিত হয় এক ফোঁটা রক্ত।
আর আমি, রাতের শেষ
ট্রেনের ফাঁকা কম্পারমেন্টের এক ঘুমন্ত লাশ।
তারারা আজকাল বিলাসী কবিতাতেই থাকে।
নিয়নের আলোতেই উজ্জ্বল হয় শহর।
রাতের ঘুম কেড়ে নেওয়া
সুদূরচারিনী'ও দিন বদলের রোজনামচা।
জানি, এসব কথা শুনবেনা কেউ আর,
তবু বাচালের মত বলে চলেছি-
কথারা বড় বেমানান হয়ত।
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন